FAQ on Recruitment Procedures of Intelligentsia School and College
Application Procedures
When the teaching Staffs are recruited in Intelligentsia School and College?
Normally, the teaching staffs are recruited twice a year and advertisement are published generally September and March each year. The college teachers are recruited during March and school teachers are recruited during September.
What is the application system for recruitment in Intelligentsia School and College?
The applicants can apply both online and offline. Online system are of two types, for example, (a) using webportal they can fill up their cv and (b) sending CV via official email (office@intelligentsiabd.org)
What documents are essential for the Application?
The following documents are essentail for the Application?
What documents are essential during Viva-voce?
The original copies of all certificates that are required for application and mentioned in the question 3 must be carried with while an applicant face the vica-voce.
Recruitment System
What is the recruitment policy of Intelligentsia School and College?
The unique policy of Intelligentsia School and College are:
What is the recruitment system in Intelligentsia School and College?
The recruiting system in Intelligentsia is a multi-tiered system. The tiers are:
Rules Regulation
Rules and regulation during application and recruitment exams
The following rules and regualtion are strictly followed in Intelligentsia School and College:
Salary Structures
What is salary policy of Intelligentsia School and College?
The Salary policy of Intelligentsia School and College are as follows:
-
Salary and allowances in Intelligentsia School and College differs from person to person. -
It is not uniform for all. -
The minimum level of salary is equal for all having similar experiences and certificates. -
No gender biasness regarding salary in Intelligentsia School and College. -
Depends on the responsibilities entrusted to the teachers. -
Depends on the nature of Job; either part time or full time. -
It depends on the educational backgroud and level of degrees. -
Depends on the training and other technical aspects. -
Depends on the communication skills with the fellow colleagues, studnets and guardians.
How the salary paid
All the payments in Intelligentsia School and College are bank-based.
Final Selection
How the candiadtes are informed about the final results?
The final recruitment results are published in the website page (website). Both a list of fianlly selected candidates and waiting list are made which are available in website within three days, normally.
স্বাক্ষরিত/-
(০১-০৯-২০২০)
চেয়ারম্যান
"নিয়োগ বিধিমালা ২০২০” (Recruitment Rules 2020)
সূচিপত্র
(ক) ইনটেলিজেন্টসিয়ার দর্শন/লক্ষ্য
(খ) নতুন শিক্ষক নিয়োগদান এবং চাকুরির স্থায়িত্ব
(গ) নিয়োগ প্রক্রিয়া
গ-০১) আবেদনের পদ্ধতি
গ-০২) বাছাই প্রক্রিয়া
বিশেষ দ্রষ্টব্য
গ-০৩) নিয়োগের ফলাফল
গ-০৪) আবশ্যিক যোগ্যতাসমূহ/কার্যাবলী
গ-০৫) একাডেমিক দক্ষতা
গ-০৬) ডিসিপ্লিনারী দক্ষতা
গ-০৭) এক্সট্রাকারিকুলার দক্ষতা
গ-০৮) যে সকল কার্যাবলী গ্রহণযোগ্য নয়
গ-১০) অগ্রাধিকার
গ-১১) সাধারণ নিয়মাবলী
ঘ) নিয়োগের পূর্বশর্ত
ঙ) নিয়োগ পরবর্তী শর্তাবলী
(চ) চাকুরি স্থায়ী হবার শর্তাবলী
নিয়োগ বিধিমালার নাম ও কার্যকারিতাঃ
০১। এই বিধিমালা " ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজর নিয়োগ বিধিমালা ২০২০” (Recruitment Rules 2020 of Intelligentsia School and College) নামে পরিচিত হইবে।
০২। ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের সকল নিয়োগের ক্ষেত্রে এই বিধিমালা অনুসরণ করা হবে।
০৩। এই বিধিমালা অদ্য ০৩-১০-২০২০ খ্রিঃ থেকে কার্যকর হইবে।
০৪। এই বিধিমালা “নিয়োগ নীতিমালা ২০১৯” সালের এর আপডেট হিসেবে বিবেচিত হইবে। এই নীতিমালা জারির তারিখ হইতে নিয়োগ নীতিমালা ২০১৯ অকার্যকর বলে প্রতিয়মান হইবে।
নোটঃ ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ইনটেলিজেন্টসিয়া কলেজ এর সকল ধরণের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এর ফেসবকু পেজ Link এবং ওয়েবসাইটে (Link) পাওয়া যাইবে। তাই আগ্রহী সকল প্রার্থীদের ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর নিজস্ব অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট লিংক ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করা হল।
(ক) ইনটেলিজেন্টসিয়ার দর্শন/লক্ষ্যঃ
০১। সকল শিক্ষক নিয়োগ করা হবে একটি স্বচ্ছ, মেধা ও প্রতিযোগিতাভিত্তিক (মেরিটোক্রেসির চর্চা) পরীক্ষার মাধ্যমে।
০২। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে অনুসৃত মূলনীতি হবে- বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ করা।
০৩। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ‘স্থায়ী শিক্ষক’ ও ‘অস্থায়ী শিক্ষক’ উভয় হিসেবেই শিক্ষক নিয়োগ দান করা হবে। স্থায়ী শিক্ষকই হবে এই প্রতিষ্ঠানের মূল ভিত্তি।
০৪। শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য যে পরিমাণ শিক্ষক প্রয়োজন হবে তার ১০০% ই হবে স্থায়ী শিক্ষক। স্থায়ী শিক্ষকের পদের ১০% অতিরিক্ত সংখ্যক শিক্ষক ‘অস্থায়ী শিক্ষক’ হিসাবে নিয়োগ দেয়া হবে।
০৫। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে, মূল পদে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং অতিরিক্ত পদের নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হবে। মূল পদে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা মূল শিক্ষক হিসেবে পরিগণিত হবেন এবং স্থায়ী শিক্ষক/মূল শিক্ষকরাই হবেন এই প্রতিষ্ঠানের মূল ভিত্তি। স্থায়ী শিক্ষকদের অসুস্থতাজনিত ছুটি, মাতৃত্বকালীন বা পিতৃত্বকালীন ছুটি, শিক্ষা ছুটি, প্রশিক্ষণ ছুটি ইত্যাদির বিপরীতে অস্থায়ী শিক্ষকদের অতিরিক্ত শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে।
(খ) নতুন শিক্ষক নিয়োগদান এবং চাকুরির স্থায়িত্বঃ
০১। একটি প্রতিষ্ঠানে যে পরিমাণ বিষয়ভিত্তিক স্থায়ী শিক্ষক প্রয়োজন হবে, সে পরিমাণ স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ দান করা হবে।
০২। নিয়োগদানের সময় স্থায়ী পদের বিপরীতে নাকি অস্থায়ী পদের বিপরীতে নিয়োগদান করা হচ্ছে, তা স্পষ্ট করা হবে। তবে সরাসরি স্থায়ী পদে শিক্ষক নিয়োগ দান করা হবেনা। স্থায়ী ও অস্থায়ী পদ, উভয়ের বিপরীতেই অস্থায়ী নিয়োগদান করা হবে।
০৩। সরাসরি কোন শিক্ষককে ‘স্থায়ী পদে’ নিয়োগ প্রদান করা হবেনা। বরং স্থায়ী পদ প্রতিষ্ঠানের ‘পদোন্নতি প্রাপ্ত পদ’ বলে বিবেচিত হবে।
০৪। স্থায়ী পদের বিপরীতে শিক্ষক দানের ক্ষেত্রে, প্রথম তিন মাস ‘প্রবেশনকাল’ বিবেচনা করা হবে। প্রবেশনকাল শেষ হলে তিনি নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত পদের পূর্ণ বেতন প্রাপ্ত হবেন।
০৫। প্রবেশনকাল সুচারুরুপে সম্পন্ন, নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপ্ত, শিক্ষাবিদ গ্রুপের পক্ষ থেকে নির্ধারিত প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করলে, কোন ক্রিমিনাল বা সিভিল মামলা না থাকলে, বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্থায়ী পদের বিপরীতে নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষককে প্রবেশনকাল শেষে স্থায়ী হিসেবে পদোন্নতি দেয়া যেতে পারে।
(গ) নিয়োগ প্রক্রিয়াঃ
০১। শিক্ষক নিয়োগের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকা, ই-পেপার বা অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ফোরামে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে।
০২। বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক তথ্য এবং অস্থায়ী বা স্থায়ী পদ তা উল্লেখ করে দেয়া হবে।
গ-০১) আবেদনের পদ্ধতি:
১) অফলাইন আবেদন- যে কোন আবেদনকারী ইনটেলিজেন্টসিয়ার বিজ্ঞাপনের নির্দেশিকা অনুসরণ করে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে তাকে তার আবেদন পত্র ভবন নং-০৫, মেইন রোড, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকায় প্রেরণ করতে হবে।
২) অনলাইন আবেদন- নিম্নবর্ণিত যে কোন অনলাইন পদ্ধতি প্রয়োগ করে আবেদন করা যাবে।
২.১) একজন প্রার্থী ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর ওয়েবসাইটে এ প্রদত্ত সিভি ফরম [লিংক s] থেকে সরাসরি আবেদন করতে পারবেন।
অথবা,
২.২) আবেদনকারী নিজস্ব একাডেমিক ফলাফল, শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য এক্সট্রা কারিকুলাম এ্যাক্টিভিটিজ এর বিস্তারিত বর্ণনাসহ লিখিত এবং সর্বশেষ আপডেটকৃত সিভি সরাসরি ইমেইলে (office@intelligentsiabd.org) প্রেরণ করবেন।
গ-০২) বাছাই প্রক্রিয়াঃ
প্রথম ধাপঃ
প্রার্থীদের আবেদন পত্র যাচাই বাছাই করে যোগ্য বিবেচিত প্রার্থীদের রিটেন ও ভাইভা পরীক্ষার জন্য আহবান করা হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভা পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ
ভাইভা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ডেমো ক্লাসে পারফর্ম করতে হবে।
চতুর্থ ধাপ
যারা এ দুটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন তাদেরকে চেয়ারম্যান মহোদয়/ভাইসচেয়ারম্যান এর সাথে চুড়ান্ত ভাইভায় অংশগ্রহণ করতে হবে। একজন প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, পেশাগত প্রশিক্ষণ, বাচন ভংগি, শিক্ষাদানের দক্ষতা ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে নীতিমালা অনুসরণ করে বেতন-কাঠামো চূড়ান্ত করা হবে। এধাপে একজন চাকুরি প্রার্থীর অর্জিত মূল সনদপত্র অবশ্যই ভাইভা-বোর্ডে প্রদর্শন করতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
-
আবেদনের পর ফোন বা ইমেইলের মাধ্যমে পরীক্ষার জন্য আহবান করা না হলে তিনি প্রাথমিক সিভি বাছাইয়ে অনুত্তীর্ণ বলে ধরে নিতে হবে।
-
একজন চাকুরী প্রার্থীর আবেদন তার চাকুরীর নিশ্চয়তা প্রদান করেনা।
-
একজন প্রার্থী সিভি যাচাই বাছাই এর পর যোগ্য বিবেচিত হলে তাকে অবশ্যই ফোন, ইমেইল, মোবাইল এসএমএস এর মধ্যে একাধিক পদ্ধতি ব্যবহার করে যোগাযোগ করা হয়। সুতরাং যোগ্য বিবেচিত কোন প্রার্থী কোনভাবেই অবহিত না থাকার সূযোগ নেই।
গ-০৩) নিয়োগের ফলাফলঃ
চূড়ান্ত ভাইভা পরীক্ষা শেষে সর্বোচ্চ ২ (দুই) কর্ম দিবসের মধ্যে মধ্যে প্রার্থীকে তার ফলাফল ইমেইল/মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয়া হবে।
গ-০৪) আবশ্যিক যোগ্যতাসমূহ/কার্যাবলী
-
নিজস্ব ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থাকতে হবে;
-
কম্পিউটার এর প্রাথমিক দক্ষতা থাকতে হবে;
-
ইংলিশ স্পিকিং এর ন্যূনতম স্ট্যান্ডার্ড দক্ষতা থাকতে হবে;
-
বাংলা উচ্চারণের ন্যুনতম দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে;
-
ইমেইল ব্যবহারের দক্ষতা থাকতে হবে;
-
নিজ ব্যবহারের জন্য স্মার্টফোন থাকতে হবে;
-
ডিজিটাল কন্টেন্ট নির্মাণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
গ-০৫) একাডেমিক দক্ষতা
-
ওয়ার্কসিট, লেসন প্ল্যান,
-
সিলেবাস প্রণয়ন,
-
একাডেমিক ক্যালেন্ডার,
-
প্রশ্নপত্র প্রণয়ন,
-
উত্তরপত্র মূল্যায়ন,
-
বিষয়ভিত্তিক ফলাফল প্রস্তুত ইত্যাদি বিষয়ে স্বচ্ছ ও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
গ-০৬) ডিসিপ্লিনারী দক্ষতা
-
টিমওয়ার্ক এ কাজ করার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকতে হবে;
-
একে অপরের প্রতি সহযোগিতাপূর্ণ আচরণ করতে হবে;
-
ক্লাসে নিয়মিত হতে হবে;
-
ক্লাসের বাইরে অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে;
-
ক্লাসে এবং ক্লাসের বাইরে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সন্তোষজনক মান রক্ষা করতে হবে।
-
দায়িত্ব প্রাপ্ত কো-অর্ডিনেটর বা ইনচার্জ কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
গ-০৭) এক্সট্রাকারিকুলার দক্ষতা
-
কমপক্ষে যে কোন একটি সহ-পাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
গ-০৮) যে সকল কার্যাবলী গ্রহণযোগ্য নয়
-
কোন ধরণের আনফেয়ার উপায় গ্রহণযোগ্য নয়;
-
কোন ধরণের সুপারিশ অযোগ্যতা বলে বিবেচনা করা হবে।
গ-১০) অগ্রাধিকার
-
অভিজ্ঞ প্রার্থী;
-
বিভিন্ন ধরণের অলিম্পিয়াডে এ যারা প্রতিযোগি এবং/কিংবা পরীক্ষক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন;
-
যাদের বিতর্ক বা অন্য উপস্থিত বক্তব্য প্রতিযোগীতায় পুরস্কৃত হয়েছেন বা একাধিক সময় জাজ বা পরীক্ষক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন।
গ-১১) সাধারণ নিয়মাবলী
-
প্রার্থী যে মোবাইল সিভিতে উল্লেখ করবেন, তা অবশ্যই চালু থাকতে হবে;
-
তিনি যে ইমেইল প্রদান করবেন, সেটি চালু/কার্যকর থাকতে হবে;
-
মোবাইল বা ইমেইল নিয়মিত না থাকা বা নিয়মিত ব্যবহার না করার কারণে প্রার্থির সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব না হলে, সংশ্লিষ্ট প্রার্থী দায়ী থাকবেন।
ঘ) নিয়োগের পূর্বশর্ত
ক) কোন প্রার্থী চূড়ান্ত নিয়োগলাভের পর কমপক্ষে ৩ (তিন) মাসের পূর্বে তিনি স্কুল ত্যাগ করতে পারবেন না। তিন মাসের মধ্যে চাকুরি থেকে ইস্তফা/অব্যাহতি/রিজাইন দিলে সেক্ষেত্রে তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে গৃহীত সকল বেতন ভাতাদি ফেরত প্রদান করতে হবে।
খ) ছয় (৬) মাসের তিন মাসের মধ্যে চাকুরি থেকে ইস্তফা/অব্যাহতি/রিজাইন দিলে সেক্ষেত্রে তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে গৃহীত দুই (০২) মাসের বেতন ভাতাদি ফেরত প্রদান করতে হবে।
গ) প্রার্থীকে নিয়োগ লাভের পর এক (০১) বছর প্রতিষ্ঠানে সেবা প্রদান করেত হবে। এক (০১) বছরের পুর্বে স্কুল ত্যাগ করতে হলে কমপক্ষে এক (০১) মাস পূর্বে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে কমপক্ষে দুই মাসের বেতন ফেরত প্রদান করতে হবে। একজন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক/কর্মকর্তা/স্টাফ যদি এক বছর প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকেন, এবং এর পর এক মাস পূর্বে অবহিত করে লিখিত অব্যাহতিপত্র জমা দেন, তাহলে কোন জরিমানা প্রদান করতে হবেনা।
ঘ) এক বছরের সেবা দেয়ার পূর্বেই কোন শিক্ষক/কর্মকর্তা/স্টাফ প্রতিষ্ঠানে অব্যাহতি পত্র প্রদান করলে তাদেরকে অভিজ্ঞতার সনদ প্রদান করা হবেনা। এক বছর চাকুরি করে এবং যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে কোন শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারি অব্যাহতিপত্র জমা দিলে তিনি অভিজ্ঞতা সনদের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। অভিজ্ঞতা সনদ নিতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে প্রিন্সিপ্যাল বরাবর লিখিত আবেদন করতে হবে।
ঙ) প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর তাকে দুই (০২) সপ্তাহের প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এর মধ্যে প্রথম সপ্তাহের প্রশিক্ষণ হবে লেকচারভিত্তিক এবং ২য় সপ্তাহের প্রশিক্ষণ হবে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ। ২য় সপ্তাহে তাকে অন্য শিক্ষকদের সাথে ক্লাস যোগদান অথবা সংশ্লিষ্ট পদের যিনি সিনিয়র রয়েছেন তার সাথে থেকে ব্যবহারিকভাবে কাজ শিখতে হবে। এই প্রশিক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে ০৫ (পাঁচ) হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ফি প্রতিষ্ঠানের হিসাবে বিভাগে অগ্রিম প্রদান করতে হবে। এই প্রশিক্ষণ ফি সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে।
চ) চাকুরির ১ম তিন (তিন) মাস প্রবেশনকাল হিসাবে বিবেচিত হবে। এ সময় তিনি নির্ধারিত বেতনের চেয়ে ২/৩ (দুই বা তিন) হাজার টাকা কম বেতন প্রাপ্য হবেন। প্রবেশনকালে তিনি তার পদের জন্য নির্ধারিত আবশ্যক দক্ষতা অর্জন করতে পারলে এবং তা কর্তৃপক্ষের নিকট সন্তোষজনক বিবেচিত হলে তার প্রবেশনকাল শেষ হবে এবং তিনি এর পর থেকে নির্ধারিত পুর্ণ বেতন প্রাপ্য হবেন। প্রবেশনকালের সমাপ্তির জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে লিখিতপত্র দিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জানানো হবে। তিনি লিখিত পত্র না পেলে তার প্রবেশনকাল চলমান বলে বিবেচিত হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি তিন মাস পর তার প্রবেশনকাল সমাপ্তির জন্য লিখিত আবেদন করতে পারবেন। তবে কর্তৃপক্ষ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পত্র জারি করলে লিখিত আবেদন করার প্রয়োজন হবেনা।
ছ) চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য বিবেচিত হলে একটি যোগদানপত্র দিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান/ভাইস-চেয়ারম্যান/প্রিন্সিপ্যাল বরাবর যোগদান পত্র প্রদান করতে হবে।
জ) একজন চাকুরিজীবির নির্ধারিত বেতনের ৫% প্রফিডেন্ড ফান্ড, ১% কল্যাণ ফান্ড এবং ১% চিকিৎসা ফান্ড এর জন্য কর্তন করে রাখা হবে। নির্ধারিত সময় পরে যথাযথ বিধিমালা অনুসরণ করে কেউ চাকুরি থেকে অব্যাহতি দিলে তিনি কর্তন করা অংশ হতে ৬% ফেরত পাবেন। ১% চিকিৎসা ফান্ড এর অংশ কেউ ফেরত পাবেন না। এই চিকিৎসা ফান্ড হতে কেউ অসুস্থ হলে তাকে সহায়তা করা হবে। প্রভিডেন্ড ফান্ড নীতিমালা অনুসারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এই সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন।
ঝ) একজন ব্যক্তি অন্য কোথাও চাকুরিরত থাকলে তিনি এই প্রতিষ্ঠানে চাকুরির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সেক্ষেত্রে, তাকে অবশ্যই পুর্বের প্রতিষ্ঠান থেকে অব্যাহতি পত্র জমা দিয়েছেন এমন প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। এই অব্যাহতিপত্র অবশ্যই পূর্বের প্রতিষ্ঠানে গৃহীত হতে হবে। এই বিষয়ে ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজকে কোন মিথ্যা তথ্য দিলে এবং তা প্রমাণিত হলে তিনি চাকুরি থেকে বরখাস্ত হবেন। কোন ব্যক্তি পূর্বের প্রতিষ্ঠানের অব্যাহতিপত্র (রিজাইন লেটার) জমা দিয়েছেন যা অফিস কর্তৃক গৃহীত হয়েছে এমন পত্র না দেখানো না পর্যন্ত তার বেতন প্রদান করা হবেনা। তিনি পরবর্তীতে এই বেতন প্রাপ্য হবেন। একজন ব্যক্তি এমন প্রমাণপত্র উপস্থাপন/সংগ্রহ করার জন্য সর্বোচ্চ তিন (০৩) মাস সময় পাবেন। এই তিন মাসের মধ্যে তা উপস্থাপন করতে না পারলে সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ঞ) কোন ব্যক্তি পূর্বের প্রতিষ্ঠানে কোন বিশৃংখলা সৃষ্টির দায়ে বা অনিয়মের দায়ে অভিযুক্ত হলে বা কোন ফৌজদারি মামলার আসামী হলে বা জংগিবাদের সাথে জড়িত হবার বিষয় ইনটেলিজেন্টসিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের নিকট প্রমাণিত হলে কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে তাকে চাকুরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে, এবং এক্ষেত্রে, তিনি তিন মাসের বেতন ভাতাদি প্রতিষ্ঠানে ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন।
ট) চাকুরিতে যোগদানপত্র দেয়ার সময় একই সাথে আরো দুই বা ততোধিক অতিরিক্ত ঘোষণাপত্র (ফর্ম) তাকে সরবরাহ করা হবে। একই সাথে এই ফর্ম দুটি সঠিকভাবে পুরণ করে জমা দিতে হবে।
ঠ) যোগদানপত্রের সাথে চারটি মূল সনদ পত্র, অভিজ্ঞতার সনদ (যদি থাকে), অন্য কোন প্রশিক্ষণের সনদ (যদি থাকে) এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
ঙ) নিয়োগ পরবর্তী শর্তাবলী
চাকুরিতে নিয়োগ লাভের পর একজন প্রার্থীকে স্কুলের প্রচলিত বিধি বিধান মেন চলতে হবে।
নিয়োগকালীন চুক্তিপত্রঃ
একজন আবেদনকারী চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হলে তাকে নিয়োগের জন্য নিম্নোক্ত ৩টি চুক্তি পত্র স্বাক্ষর করতে হবেঃ
ক) বেতন নির্ধারণ সংক্রান্ত আর্থিক চুক্তিপত্র (ডাউনলোড লিঙ্ক)
খ) প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতিমালা অনুসরণ সংক্রান্ত চুক্তিপত্র (ডাউনলোড লিঙ্ক)
গ) ফৌজদারী মামলা, জংগীবাদি বা রাজনৈতিক কোন মামলা সংক্রান্ত (ডাউনলোড লিঙ্ক)
নিয়োগকালীন সময় যে সব কাগজ পত্র জমা দিতে হবে?
ক) স্ব-হস্তলিখিত বা কম্পোজকৃত যোগদানপত্র
খ) সকল সনদের ফটোকপি
গ) জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
ঘ) পূর্ববর্তী চাকুরীর অভিজ্ঞতা সনদের ফটোকপি
ঙ) একাডেমিক প্রশিক্ষণের সনদের ফটোকপি
চ) নির্ধারিত ফরমেটে একটি বিস্তারিত সিভি
[নোটঃ উল্লেখ্য যে, সকল সনদের মূল কপি অবশ্যই ভাইভা বোর্ডে এবং যোগদানপত্র জমাদানের সময় প্রদর্শন করতে হবে।]
(চ) চাকুরি স্থায়ী হবার শর্তাবলী
ক. বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে (প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে শিথিল যোগ্য) (অপশনাল)।
খ. অত্র প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিজস্ব দক্ষতা যাচাই পরীক্ষায় (Skills Test Exam-STE)-তে অবশ্যই উত্তীর্ণ হতে হবে।
গ. কমপক্ষে একাধারে ২ (দুই) বৎসর চাকুরী করতে হবে।
ঘ. নিজ প্রতিষ্ঠানের কোন ছাত্র-ছাত্রীদের কে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না।
ঙ) চাকুরিকালীন অন্য কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা এনজিও, বা শিক্ষাদানকারী কোচিং এ চাকুরি করা যাবেনা। টিউশনির ক্ষেত্রে সরকারি বিধিবিধান মেনে চলতে হবে।
চ) চাকুরিতে স্থায়ী হলে তিনি তার বেতনের ৫% বা তিনি যে পরিমাণ প্রভিডেন্ড ফান্ড জমা করেন তার ৫০% হারে অতিরিক্ত হিসাবে প্রভিডেন্ড ফান্ড প্রাপ্য হবেন। এই ফান্ড তার নামে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তত্বাবধানে জমা থাকবে। যে সকল শিক্ষক কমপক্ষে ১০ বছর চাকুরি করবেন তারা এই প্রভিডেন্ড ফান্ডের ৫০%, ১৬-২৪ বছর চাকুরি করলে ৭০% তহবিল, এবং ২৫ বছর চাকুরি করলে ১০০% প্রভিডেন্ড ফান্ড প্রাপ্য হবেন। ১০ বছর পূর্ত হবার পূর্বেই কেউ চাকুরি থেকে অব্যাহতি দিলে তিনি শুধু তার বেতন থেকে কর্তিত প্রভিডেন্ড ফান্ড এর টাকা ফেরত পাবেন। ইনটেলিজেন্টসিয়ার প্রদত্ত প্রফিডেন্ড ফান্ড থেকে কোন অংশ প্রাপ্য হবেন না।
ছ) মেয়াদঃ
এ "নিয়োগ বিধিমালা ২০২০” (Recruitment Rules 2020 of Intelligentsia School and College) পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।